Health

স্বাস্থ্য ভাল তো সব ভাল । কথাই বলে ,স্বাস্হ্যই   সকল মূলের উৎস//// Health is Wealth////
তাই স্বাস্থ্য ভাল রাখার tips জানার জন্য এই side visit করূন  HEALTH



মধুর যাদু !
১. হাজারো গুণে ভরা মধুতে গুকোজ ও ফ্রুকটোজ আছে যা শরীরে শক্তি যোগায়। এর অন্যান্য উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২. প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু
খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।
৩. মন ভালো করতে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। সঙ্গে একটু
দারুচিনির গুঁড়াও ছিটিয়ে নিতে পারেন।
৪. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে ওজন কমে যায়
কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত
উপাদান গুলো বের হয়ে যায়
এবং শরীরের মেদ গলে বের
হয়ে যায়।
৫. মধুর সাথে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ
কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।
৬. মধু ও দারুচিনির মিশ্রণ নিয়মিত
খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে এবং যারা ইতি মধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
৭. হজমের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন
সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
৮. যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।

http://lnkclik.com/6Mnq


ডিমের গুনাগুন::::::::
১. শরীরে ভিটামিন ডি তৈরির করতে প্রতিদিন খাবারে রাখতে হবে ডিম।
২. ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইডেট।
৩. বয়ঃসন্ধিকালে, গর্ভাবস্হায় এবং যেসব মা বাচচাকে বুকের দুধ খাওয়ান তারা প্রতিদিন এক বা একাধিক ডিম খেতে পারেন।
৪. শরীরিক ভাবে সুস্ব থাকলে ৪০ বছর এর পরে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে পারবেন।
৫. যারা নিয়মিত শরীরর্চচা করেন। বেয়ামগারে যান তাদের নিয়মিত ডিম খেতে বলা হয়। তবে কুসুম ছাড়া।
৬. ওজন কম এবং হজমশক্তিও ভালো, তারা নিয়মি করে ডিম খেতে পারেন এক বা একাধিক। শুধু ডিম নয় ডিমের তৈরী খাবার ও খেতে পারেন।

সুস্থ থাকার প্রয়োজনীয়  ১০টি টিপস::::
১/ দুকাপ জলে এক টুকরো দারুচিনি , একটা এলাচ , দু টা লং , একটা তেজপাতা , এক টুকরো আদা কুচি ও এক চামচ চা পাতা ও পরিমান মত তালমিশ্রি/চিনি/মধু দিয়ে ফুটিয়ে নিন ও ভালোমত গুলে তা দিনে তিনচার বার খান...... ঠান্ডার বাপও কাছে আসবে না !!

২/ এক চামচ মধুর সাথে দুচামচ চবনপ্রাস প্রত্যকদিন খান , ঠান্ডা/ হজম/ গ্যাস ইত্যাদি সহ অসংখ্য সমস্যায় কাজ করবেই !!!
৩/ প্রত্যকদিন সকালে একগ্লাস চিরতা পান করে দিন শুরু করুন, নিয়মিত অভ্যাসে সকল প্রকার রোগ মুক্ত থাকবেন ।
৪/ সরষে তেল এ কয়েক কোয়া রসুন কুচি দিয়ে ভালমতো ফুটিয়ে নিন , তারপর হাল্কা গরম অবস্থায় বুক পিঠ ও গলায় ভালোমত মালিশ করুন দিনে দু তিনবার , ছোট বড় সবার ঠান্ডা কমে যাবে । ৫/ শরীরের কোন অংশ যত বড় আকারেই কাটুক বা ক্ষত হোক , ফিটিকিরি গুরো করে দিয়ে বেধে দিন , রক্ত পরা বন্ধ হবে ও ইনফেকসন ও হবে না , এমন কি মধ্যম আকারে মাথা ফেটে গেলেও তাতে ব্যাবহার করলে সেলাই লাগবে না ।
৬/ যে কোন প্রকার ক্ষতের জন্য , মাখন কে মলম হিসাবে ব্যাবহার করুন , ক্ষত সেরে যাবে ।
৭/ বিষ ফোরা হলে মিষ্টি আলুর পাতে বেটে লাগান , হয় পেকে ফেটে যাবে নাহয় বসে যাবে ।
৮/ অনেকে সময় ব্রন খুব কষ্টদেয় , দুকোয়া রসুন বাটা দু চামচ লেবুর রস ও অল্প মালাই মিশিয়ে ঘন্টা দুয়েক রাখুন তারপর এটা ব্রনে লাগিয়ে দশ মিনিট পর ধুয়ে নিন , রেগুলার ব্যাবহারে ব্রন চলে যাবে সম্পূর্ন ভাবে ।
৯/ পা ফাটা সমস্যা ? ঘুমানোর সময় পা ধুয়ে লোশানের মত সয়াবিন তেল মাখুন প্রতিদিন , ফাটা চলে যাবে । এগুলো সব আমার পারিবারিক ব্যাবহৃত টিপস যা বংশানুক্রমে আমি পেয়েছি ও আমার ভবিষ্যত প্রজন্মরাও পাবে !!! ট্রাই করেই দেখুন
১০/ এক গ্লাস গরম দুধে আধ চামচ হলুদ গুরো মিশিয়ে আস্তে আস্তে পান করুন , এটা গলা ব্যাথা, ঠান্ডা ও সকল রকম ব্যাথা সারায় ।

http://lnkclik.com/6Mnq

কিডনি নষ্টের ১০টি অনিয়ম !
১. প্রস্রাব আটকে রাখা।
২. পর্যাপ্ত পানি পান না করা।
৩. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।
৪. যেকোন সংক্রমনের দ্রুত চিকিৎসা না করা।
৫. মাংস বেশি খাওয়া।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়া।
৭. অপরিমিত ব্যথার ওষুধ সেবন।
৮. ওষুধে সেবনে অনিয়ম।
৯. অতিরিক্ত মদ খাওয়া।
১০. পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেওয়া।


ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে লেবু::::
১. একটি  লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে রস বের করে নিন। তাতে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে   মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। ত্বকে টান টান ভাব হলে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। মধু ত্বক উজ্জ্বল করবে। লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং ত্বককে আরো ফর্সা করবে।
২. ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সমপরিমাণ শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে তুলার সাহায্যে মুখে লাগান। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে ত্বক সতেজ হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগানোর সাথে সাথে যদি জ্বলে, তবে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন। সেক্ষেত্রে লেবু ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক করে ফেলতে পারে।
৩. একটি লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে তার রস বের করে নিন। এবার তার সাথে 5 টেবিল চামচ তরল দুধ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। ধীরে ধীরে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন, ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। লেবু ত্বকের তেল দূর করে আর দুধ ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে।
৪. হাত ও পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সাথে সমপরিমাণ চালের গুড়ো মিশিয়ে ভালভাবে হাত পায়ে লাগান।
 আপনাদের সুখী জীবনই আমার কাম্য।http://adf.ly/1I4KoB
http://lnkclik.com/6Mnq
চুলের রুক্ষত1

চুলের রুক্ষতা দূরীকরণে তেলের সাথে অন্য কিছুর তুলনা হয় না। Diet banner set 300 x 250 style 4 অলিভ অয়েল অথবা  ক্যাস্টর অয়েল যেকোনো তেলই চুলকে মসৃণ করে তোলে। যেকোনো তেল রাতে ঘুমানোর আগে দিয়ে সকালে উঠে শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করে ফেলা সবচেয়ে উত্তম। তবে যাদের তেল বেশিক্ষণ রাখতে সমস্যা তারা গোসলের ১ ঘণ্টা আগে তেলটি হালকা কুসুম গরম করে নিয়ে কিছুক্ষন মাসাজ করে নিতে পারেন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলতে পারেন। যেকোনো প্রকার তেলের মধ্যে চুলের রুক্ষতার জন্য অলিভ অয়েল সবচেয়ে ভালো। চুলকে কোমল ও লাবণ্যময়ী করে তোলে।
যাদের চুল রুক্ষ আর সাথে খুশকিও আছে তারা হালকা কুসুম গরম তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে দিতে পারেন আর শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার হিসেবে ১/২ মগ পানিতে সাদা ভিনেগার মিশিয়ে দিতে পারেন। এতে চুল ঝরঝরে হয় আর চুল খুশকি মুক্তও হয়।





DOWNLOAD
Diet banner set 300 x 250 style 4 Diet banner set 300 x 250 style 3

0 comments:

Post a Comment